Subscribe Our Channel

বাংলা ব্যাকরণ | বাক্য সংকোচন / এক কথায় প্রকাশ

০১-অকালে পক্ব হয়েছে যা—অকালপক্ব।

০২-অক্ষির অগোচরে—পরোক্ষ।

০৩-অক্ষির সম্মুখে—প্রত্যক্ষ।

০৪-অগ্রে গমন করে যে—অগ্রগামী।

০৫-অতি দীর্ঘ নয়—নাতিদীর্ঘ।

০৬-অতি শীতলও নয় অতি উষ্ণও নয়—নাতিশীতোষ্ণ।

০৭-অগ্রে জন্মগ্রহণ করেছে যে—অগ্রজ।

০৮-অনেক কষ্টে ভিক্ষা পাওয়া যায় যখন—দুর্ভিক্ষ।

০৯-অনেকের মধ্যে একজন—অন্যতম।

১০-অনুসন্ধান করার ইচ্ছা— অনুসন্ধিৎসা।

১১-পশ্চাতে গমন করে যে—অনুগামী।

১২-অবশ্যই যা ঘটবে—অবশ্যম্ভাবী।

১৩-অভিজ্ঞতার অভাব যার— অনভিজ্ঞ।

১৪-অহংকার করে যে—অহংকারী।

১৫-অহংকার নেই এমন—নিরহংকার।

১৬-অল্প ব্যয় করে যে—মিতব্যয়ী।

১৭-অন্বেষণ করার ইচ্ছা — অন্বেষা।

১৮-অকালে পেকেছে যে- অকালপক্ক্ব ।

১৯-অক্ষির সম্মুখে বর্তমান- প্রত্যক্ষ ।

২০-অগ্রে গমন করে যে—অগ্রগামী ।

২১-অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার- অনভিজ্ঞ ।

২২-অহংকার নেই যার- নিরহংকার ।

২৩-অহংকার করে যে—অহংকারী ।

২৪-অশ্বের ডাক- হ্রেষা ।

২৫-অতি কর্মনিপুণ ব্যক্তি- দক্ষ ।

২৬-অনুসন্ধান করবার ইচ্ছা- অনুসন্ধিৎসা ।

২৭-অনুসন্ধান করতে ইচ্ছুক যে- অনুসন্ধিৎসু ।

২৮-অপকার করবার ইচ্ছা- অপচিকীর্ষা ।

২৯-পশ্চাতে গমন করে যে—অনুগামী ।

৩০-অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে কাজ করে যে- অবিমৃষ্যকারী ।

৩০-অতি শীতও নয়, অতি উষ্ণও নয়- নাতিশীতোষ্ণ ।

৩১-অবশ্য হবে\/ঘটবে যা- অবশ্যম্ভাবী ।

৩২-অতি দীর্ঘ নয় যা- নাতিদীর্ঘ ।

৩৩-অতিক্রম করা যায় না যা- অনতিক্রম্য ।

৩৪-অতিক্রম করা যায় না যা- অনতিক্রমনীয় ।

৩৫-অনেক কষ্টে ভিক্ষা পাওয়া যায় যখন—দুর্ভিক্ষ ।

৩৬-অগ্রে জন্মেছে যে- অগ্রজ ।

৩৭-অনুতে\/পশ্চাতে\/পরে জন্মেছে যে- অনুজ ।

৩৮-অরিকে দমন করে যে- অরিন্দম ।

৩৯-অন্য উপায় নেই যার- অনন্যোপায় ।

৪০-অনেকের মাঝে একজন- অন্যতম ।

৪১-অন্য গাছের ওপর জন্মে যে গাছ- পরগাছা ।

৪২-আচারে নিষ্ঠা আছে যার- আচারনিষ্ঠ ।

৪২-আপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা যার- আত্মকেন্দ্রীক ।

৪৩-আকাশে চরে যে- খেচর ।

৪৪-আকাশে গমন করে যে- বিহগ, বিহঙ্গ ।

৪৫-আট প্রহর যা পরা যায়- আটপৌরে ।

৪৬-আপনার রং লুকায় যে\/যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না- বর্ণচোরা ।

৪৭-আয় অনুসারে ব্যয় করে যে- মিতব্যয়ী ।

৪৮-আপনাকে পণ্ডিত মনে করে যে- পণ্ডিতম্মন্য।

৪৯-আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত- আদ্যন্ত ।

৫০-আকাশ ও পৃথিবী — ক্রন্দসী।

৫১-আলো ছড়ায় যে পাখি — আলোর পাখি।

৫২-আলাপ করতে তৎপর — আলাপী।

৫৩-আলোচনার বিষয়বস্তু — আলোচ্য।

৫৪-আপনাকে ভুলে থাকে যে — আপনভোলা।

৫৫-আঠা যুক্ত আছে যাতে — আঠালো।

৫৬-আকাশ পথে যে যান ব্যবহার করা যায়—নভোযান।

৫৭-আচারে নিষ্ঠা আছে যার— আচারনিষ্ঠ।

৫৮-আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত—আদ্যন্ত।

৫৯-আপনার বর্ণ লুকায় যে— বর্ণচোরা।

৬০-আমিষের অভাব—নিরামিষ।

৬১-আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার— আস্তিক।

৬২-আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার— নাস্তিক।

৬৩-আকাশে ওড়ে যে—খেচর।

৬৪-ইতিহাস রচনা করেন যিনি- ঐতিহাসিক

৬৫-ইতিহাস বিষয়ে অভিঞ্জ যিনি- ইতিহাসবেত্তা

৬৬-ইতিহাস জানেন যিনি— ইতিহাসবেত্তা।

৬৭-ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে—জিতেন্দ্রিয়।

৬৮-ইন্দ্রকে জয় করেছে যে- ইন্দ্রজিৎ ।

৬৯-ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার- আস্তিক ।

৭০-ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার- নাস্তিক ।

৭১-ঈষৎ আমিষ\/আঁষ গন্ধ যার- আঁষটে ।

৭২-উপকার করবার ইচ্ছা- উপচিকীর্ষা ।

৭৩-উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে- কৃতজ্ঞ ।

৭৪-উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে- অকৃতজ্ঞ ।

৭৫-উপকারীর অপকার করে যে- কৃতঘ্ন ।

৭৬-উদ্দাম নৃত্য — তাণ্ডব।

৭৭-উপায় নেই যার—নিরুপায়।

৭৮-উপকার করেন যিনি—উপকারক।

৭৯-উপকারীর উপকার স্বীকার করা— কৃতজ্ঞতা ।

৮০-একই সময়ে বর্তমান- সমসাময়িক ।

৮১-একই মায়ের সন্তান- সহোদর ।

৮২-এক থেকে আরম্ভ করে- একাদিক্রমে ।

৮৩-একই গুরুর শিষ্য- সতীর্থ ।

৮৪-একই বিষয়ে যার চিত্ত নিবিষ্ট— একাগ্রচিত্ত।

৮৫-একই সময়ে—যুগপৎ।

৮৬-একই মাতার উদরে জন্ম যাদের— সহোদর।

৮৭-ত্রি (তিন) ফলের সমাহার—ত্রিফলা।

৮৮-স্ত্রীর বশীভূত হয় যে- স্ত্রৈণ ।

৮৯-কথায় বর্ণনা যায় না যা- অনির্বচনীয় ।

৯০-কোনভাবেই নিবারণ করা যায় না যা- অনিবার্য ।

৯১-কোন কিছুতেই ভয় নেই যার- নির্ভীক, অকুতোভয় ।

৯২-কউ জানতে না পারে এমনভাবে- অজ্ঞাতসারে ।

৯৩-কল্পনা করা যায় না এমন— অকল্পনীয়।

৯৪-কণ্ঠ পর্যন্ত—আকণ্ঠ।

৯৫-কম কথা বলে যে—মিতভাষী।

৯৬-কষ্টে লাভ করা যায় যা- দুর্লভ

৯৭-কষ্টে গমন করা যায় যেখানে—দুর্গম।

৯৮-কষ্টে নিবারণ করা যায় যা- দুর্নিবার

৯৯-কোথাও উঁচু কোথাও নিচু—বন্ধুর।

১০০-কী করতে হবে তা বুঝতে না পারা—কিংকর্তব্যবিমূঢ়

১০১-কূলের সমীপে—উপকূল।

১০২-কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী—কর্মঠ।

১০৩-কল্পনা করা যায় না এমন—অকল্পনীয়।

১০৪-কোকিলের স্বর—কুহু।

১০৫-খাবার যোগ্য—খাদ্য।

১০৬-খ্যাতি আছে যার—খ্যাতিমান।

১০৭-খাওয়ার ইচ্ছা—ক্ষুধা।

১০৮-খাদ নেই যাতে — নিখাদ।

১০৯-ক্ষমার যোগ্য- ক্ষমার্হ।

১১০-ক্ষণকালের জন্য স্থায়ী—ক্ষণস্থায়ী।

১১১-গোপন করার ইচ্ছা- জুগুপ্সা ।

১১২-গরু রাখার স্থান — গোহাল।

১১৩-গরুর ডাক—হাম্বা।

১১৪-গরু চরায় যে — রাখাল।

১১৫-গাভির ডাক — হাম্বা।

১১৬-ঘোড়ার ডাক—হ্রেষা।

১১৭-চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত- চাক্ষুষ ।

১১৮-চোখে যার লজ্জা নেই— চশমখোর।

১১৯-চালচলনের উৎকর্ষ — সভ্যতা।

১২০-চিত্রকর্মের কাঠামো — নকশা।

১২১-চিরদিন মনে রাখার যোগ্য—চিরস্মরণীয়।

১২২-চৈত্র মাসের ফসল- চৈতালি ।

১২৩-জয়ের জন্য যে উৎসব—জয়োৎসব।

১২৪-জানার ইচ্ছা- জিজ্ঞাসা ।

১২৫-জানতে ইচ্ছুক- জিজ্ঞাসু ।

১২৬-জ্বল জ্বল করছে যা- জাজ্বল্যমান ।

১২৭-জয় করার ইচ্ছা- জিগীষা ।

১২৮-জয় করতে ইচ্ছুক- জিগীষু ।

১২৯-জানু পর্যন্ত লম্বিত- আজানুলম্বিত ।

১৩০-জন্ম থেকে আরম্ভ করে—আজন্ম।

১৩১-জানা আছে যা—জ্ঞাত।

১৩২-জানা নেই যা—অজ্ঞাত।

১৩৩-জলে ও স্থলে চরে যে—উভচর।

১৩৪-জায়া ও পতি—দম্পতি।

১৩৫-জীবন পর্যন্ত—আজীবন।

১৩৬-জীবিত থেকেও যে মৃত- জীবন্মৃত ।

১৩৭-জনশূন্য স্থান — নির্জন।

১৩৮-ডালের আগা—মগডাল।

১৩৯-ঢেউয়ের ধ্বনি — কল্লোল।

১৪০-তল স্পর্শ করা যায় না যার- অতলস্পর্শী ।

১৪১-তীর ছোঁড়ে যে- তীরন্দাজ ।

১৪২-তুলনা হয় না এমন—অতুলনীয়।

১৪৩-তিন রাস্তার মোড়—তেমাথা।

১৪৪-তাল ঠিক নেই যার—বেতাল।

১৪৫-ত্রি (তিন) ফলের সমাহার—ত্রিফলা।

১৪৬-দিনে যে একবার আহার করে- একাহারী ।

১৪৭-দীপ্তি পাচ্ছে যা- দীপ্যমান ।

১৪৮-দু’বার জন্মে যে- দ্বিজ ।

১৪৯-দমন করা যায় না এমন—অদম্য।

১৫০-দিনের মধ্যভাগ—মধ্যাহ্ন।

১৫১-দিনে যে একবার আহার করে—একাহারী।

১৫২-দিবসের প্রথম ভাগ—পূর্বাহ্ন।

১৫৩-দিবসের শেষ ভাগ—অপরাহ্ন।

১৫৪দূরে দেখে না যে—অদূরদর্শী।

১৫৫-নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার- নশ্বর ।

১৫৬-নদী মেখলা যে দেশের- নদীমেখলা ।

১৫৭-নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে- নাবিক ।

১৫৮-নিজেকে যে বড়ো মনে করে- হামবড়া ।

১৫৯-নূপুরের ধ্বনি- নিক্কণ ।

১৬০-নষ্ট হয় যা—নশ্বর।

১৬১নিশাকালে চরে বেড়ায় যে—নিশাচর।

১৬২-নদীমাতা যার—নদীমাতৃক।

১৬৩-নূপুরের শব্দ—নিক্বণ।

১৬৪-নতুন কিছু তৈরি করা—উদ্ভাবন।

১৬৫-নিজের অধিকার—স্বাধিকার।

১৬৬-নষ্ট হয়ে যাওয়া জিনিসের গাদা—আবর্জনা।

১৬৭-নিজের ইচ্ছায়—স্বেচ্ছায়।

১৬৮-পা থেকে মাথা পর্যন্ত- আপাদমস্তক ।

১৬৯-পূর্বজন্ম স্মরণ করে যে- জাতিস্মর ।

১৭০-পান করার যোগ্য- পেয় ।

১৭১-পান করার ইচ্ছা- পিপাসা ।

১৭২-পরের অধীন—পরাধীন।

১৭৩-পা থেকে মাথা পর্যন্ত—আপাদমস্তক।

১৭৪-পরিহার করা যায় না এমন—অপরিহার্য।

১৭৫-পান করার যোগ্য—পেয়।

১৭৬-পাখির কলরব—কূজন।

১৭৭-পান করার ইচ্ছা—পিপাসা।

১৭৮-পা হতে মাথা পর্যন্ত—আপাদমস্তক।

১৭৯-পেছনে সরে যাওয়া—পশ্চাদপসরণ।

১৮০-পুবের বাতাস — পুবালি।

১৮১-পুরুষানুক্রমিক — ঐতিহ্য।

১৮২-পুতুল পূজা করে যে — পৌত্তলিক।

১৮৩-প্রহরা দেয় যে—প্রহরী।

১৮৪-প্রতিভা আছে যার—প্রতিভাবান।

১৮৫-প্রিয় বাক্য বলে যে নারী- প্রিয়ংবদা ।

১৮৬-প্রাণ আছে যার—প্রাণী।

১৮৭-প্রাচীন ইতিহাস — প্রত্নতাত্ত্বিক।

১৮৮-প্রাণিদেহ থেকে লব্ধ — প্রাণিজ।

১৮৯-ফল পাকলে যে গাছ মরে যায়—ওষধি।

১৯০-ফুল হতে জাত — ফুলেল।

১৯১-বয়সে সবচেয়ে বড়ো যে- জ্যেষ্ঠ ।

১৯২-বয়সে সবচেয়ে ছোটো যে- কনিষ্ঠ ।

১৯৩-বরণ করার যোগ্য—বরণীয়।

১৯৪-বনে বাস করে যে — বনবাসী।

১৯৫-বড় গ্রহকে ঘিরে যে ছোট গ্রহ ঘোরে—উপগ্রহ।

১৯৬-বাঘের ডাক—গর্জন।

১৯৭-ব্যাকরণ জানেন যিনি- বৈয়াকরণ ।

১৯৮-বেদ-বেদান্ত জানেন যিনি- বৈদান্তিক ।

১৯৯-বেশি কথা বলে যে—বাচাল।

২০০-বেঁচে আছে এমন—জীবিত।

২০১-বিদেশে থাকে যে- প্রবাসী ।

২০২-বিশ্বজনের হিতকর- বিশ্বজনীন ।

২০৩-বিশ্বের যে নবী — বিশ্বনবী।

২০৪-বিদেশে থাকে যে — প্রবাসী।

২০৫-বিলম্বে নয় এমন — অবিলম্বে।

২০৬-বিনা অপরাধে সংঘটিত হত্যা — গণহত্যা

২০৭-বিচিত্রতায় পূর্ণ যা — বৈচিত্র্যপূর্ণ।

২০৮-বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে গবেষণায় রত যিনি- বৈজ্ঞানিক

২০৯-বিচার নেই এমন—অবিচার্য।

২১০-বিনা পয়সায়—মুফত\/মাগনা।

২১১-বিভিন্ন জাতি সম্পর্কীয়—বহুজাতিক।

২১২-বীরদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ—বীরশ্রেষ্ঠ।

২১৩-ভয় নেই যার—নির্ভীক।

২১৪-ভিক্ষার অভাব—দুর্ভিক্ষ।

২১৫-ভাষা সম্পর্কে যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন — ভাষাবিদ।

২১৬-ভোজন করতে ইচ্ছুক—বুভুক্ষু।

২১৭-ভাবা যায় না এমন—অভাবনীয়।

২১৮-ভোজন করার ইচ্ছা- বুভুক্ষা ।

২১৯-ভ্রমরের গান—গুঞ্জন।

২২০-মধুর ধ্বনি—মধুরা।

২২১-ময়ূরের ডাক—কেকা।

২২২-মন হরণ করে যা- মনোহর ।

২২৩-মন হরণ করে যে নারী- মনোহারিণী ।

২২৪-মরণ পর্যন্ত—আমরণ।

২২৫-মধু সংগ্রহকারী পতঙ্গবিশেষ — মৌমাছি।

২২৬-মর্মকে পীড়া দেয় যা- মর্মন্তুদ ।

২২৭-মাটি ভেদ করে ওঠে যা- উদ্ভিদ ।

২২৮-মায়ের মতো যে ভূমি—মাতৃভূমি।

২২৯-মাটির তৈরি শিল্পকর্ম — মৃৎশিল্প।

২৩০-মিষ্টি কথা বলে যে—মিষ্টভাষী।

২৩১-মেধা আছে যার—মেধাবী।

২৩২-মৃতের মতো অবস্থা—মুমূর্ষু।

২৩৩-মৃতের মত অবস্থা যার- মুমূর্ষু।

২৩৪-মুক্তি কামনা করে যে — মুক্তিকামী।

২৩৫-মৃত্তিকা দিয়ে নির্মিত — মৃন্ময়।

২৩৬-মুষ্টি দিয়ে যা পরিমাপ করা যায়- মুষ্টিমেয় ।

২৩৭-মৃত্তিকা দ্বারা নির্মিত- মৃন্ময় ।

২৩৮-মৃত গবাদি পশু ফেলা হয় যেখানে- ভাগাড় ।

২৩৯-যে গাছ অন্য গাছের ওপর জন্মে— পরগাছা।

২৪০-যে নারীর পুত্রসন্তান হয়নি—অপুত্রক।

২৪১-যে পরিণাম বোঝে না— অপরিণামদর্শী।

২৪২-যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না—বনস্পতি।

২৪৩-যে জামাই শ্বশুরবাড়ি থাকে— ঘরজামাই।

২৪৪-যে মেয়ের বিয়ে হয়নি—অনূঢ়া।

২৪৫-যে পরে জন্মগ্রহণ করেছে—অনুজ।\r\n

২৪৬-যে জমিতে দুবার ফসল হয়—দো-ফসলা।

২৪৭-যে সংবাদ বহন করে—সাংবাদিক।

২৪৮-যে অত্যাচার করে—অত্যাচারী।

২৪৯-যে শব্দ বাধা পেয়ে ফিরে আসে— প্রতিধ্বনি।

২৫০-যে অন্যের অধীন নয়—স্বাধীন।

২৫১-যে নৌকা চালায়—মাঝি।

২৫২-যেখানে লোকজন বাস করে— লোকালয়।

২৫৩-যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে —কৃতজ্ঞ।

২৫৪-যে হিংসা করে—হিংসক।

২৫৫-যে উপকারীর অপকার করে—কৃতঘ্ন।

২৫৬-যে বিদেশে থাকে—প্রবাসী।

২৫৭-যে আকাশে চরে—খেচর।

২৫৮-যে কোন বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে- বীতস্পৃহ ।

২৫৯-যে শুনেই মনে রাখতে পারে- শ্রুতিধর ।

২৬০-যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে- উদ্বাস্তু ।

২৬১-যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয়- স্বয়ংবরা ।

২৬২-যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না- বনস্পতি ।

২৬৩-যে রোগ নির্ণয় করতে হাতড়ে মরে- হাতুড়ে ।

২৬৪-যে নারীর সন্তান বাঁচে না\/যে নারী মৃত সন্তান প্রসব করে- মৃতবৎসা ।

২৬৫-যে গাছ অন্য কোন কাজে লাগে না- আগাছা ।

২৬৬-যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে- পরগাছা ।

২৬৭-যে পুরুষ বিয়ে করেছে- কৃতদার ।

২৬৮-যে মেয়ের বিয়ে হয়নি- অনূঢ়া ।

২৬৯-যে ক্রমাগত রোদন করছে- রোরুদ্যমান (স্ত্রীলিঙ্গ- রোরুদ্যমানা) ।

২৭০-যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না- অপরিণামদর্শী ।

২৭১-যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে- অবিমৃশ্যকারী ।

২৭২-অগ্র পশ্চাত বিবেচনা না করে কাজ করে যে- অবিমৃশ্যকারী

২৭৩-যে বিষয়ে কোন বিতর্ক\/বিসংবাদ নেই- অবিসংবাদী ।

২৭৪-যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ- শ্বাপদসংকুল ।

২৭৫-যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায়- সর্বংসহা ।

২৭৬-যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে- বীরপ্রসূ ।

২৭৭-যে নারীর কোন সন্তান হয় না- বন্ধ্যা ।

২৭৮-যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে- কাকবন্ধ্যা ।

২৭৯-যে নারীর স্বামী প্রবাসে আছে- প্রোষিতভর্তৃকা ।

২৮০-যে স্বামীর স্ত্রী প্রবাসে আছে- প্রোষিতপত্নীক ।

২৮১-যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর- সুদর্শন (স্ত্রীলিঙ্গ- সুদর্শনা) ।

২৮২-যে বৃক্ষের ফুল না হলেও ফল হয় — বনস্পতি।

২৮৩-যে রব শুনে এসেছে- রবাহুত ।

২৮৪-যে লাফিয়ে চলে- প্লবগ ।

২৮৫-যে নারী কখনো সূর্য দেখেনি- অসূর্যম্পশ্যা ।

২৮৬-যে নারীর স্বামী মারা গেছে- বিধবা ।

২৮৭-যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে- নবোঢ়া ।

২৮৮-যা মর্ম স্পর্শ করে—মর্মস্পর্শী।

২৮৯-যা সহজে লাভ করা যায়—সুলভ।

২৯০-যা সহজে ভেঙে যায়—ভঙ্গুর।

২৯১-যা বালকের মধ্যেই সুলভ—বালসুলভ।

২৯২-যা লাফিয়ে চলে—প্লবগ।

২৯৩-যা বুকে হাঁটে—সরীসৃপ।

২৯৪-যা বলার যোগ্য নয়—অকথ্য।

২৯৫-যা চুষে খাওয়া যায়—চুষ্য ।

২৯৬-যা জলে জন্মে—জলজ।

২৯৭-যা দেখা যাচ্ছে—দৃশ্যমান।

২৯৮-যা পূর্বে ছিল এখন নেই—ভূতপূর্ব।

২৯৯-যা একইভাবে চলে —গতানুগতিক।

৩০০-যা বাক্যে প্রকাশ করা যায় না— অবর্ণনীয়।

৩০১-যা কষ্ট করে জয় করা যায়— দুর্জয়।

৩০২-যা হবেই\/হইবে—ভাবী।

৩০৩-যা সহজে দমন করা যায় না— দুর্দমনীয়।

৩০৪-যা মাটি ভেদ করে ওঠে—উদ্ভিদ।

৩০৫-যা ফুরায় না—অফুরান।

৩০৬-যা জলে চরে—জলচর।

৩০৭-যা কষ্টে লাভ করা যায়—দুর্লভ।

৩০৮-যা পূর্বে ঘটেনি—অভূতপূর্ব।

৩০৯-যা বনে চরে — বনচর।

৩১০-যা সহজেই ভেঙে যায় — ঠুনকো।

৩১১-যা দমন করা যায় না- অদম্য।

৩১২-যা দমন করা কষ্টকর- দুর্দমনীয়।

৩১৩-যা নিবারণ করা কষ্টকর- দুর্নিবার।

৩১৪-যা পূর্বে ছিল এখন নেই- ভূতপূর্ব ।

৩১৫-যা বালকের মধ্যেই সুলভ- বালকসুলভ ।

৩১৬-যা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে- অযত্নলব্ধ ।

৩১৭-যা ঘুমিয়ে আছে- সুপ্ত ।

৩১৮-যা বার বার দুলছে- দোদুল্যমান ।

৩১৯-যা দীপ্তি পাচ্ছে- দেদীপ্যমান ।

৩২০-যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না- অনন্যসাধারণ ।

৩২১-যা পূর্বে দেখা যায় নি- অদৃষ্টপূর্ব ।

৩২২-যা কষ্টে জয় করা যায়- দুর্জয় ।

৩২৩-যা কষ্টে লাভ করা যায়- দুর্লভ ।

৩২৪-যা অধ্যয়ন করা হয়েছে- অধীত ।

৩২৫-যা অনেক কষ্টে অধ্যয়ন করা যায়- দুরধ্যয় ।

৩২৬-যা জলে চরে- জলচর ।

৩২৭-যা স্থলে চরে- স্থলচর ।

৩২৮-যা সহজে অতিক্রম করা যায় না- দুরতিক্রমনীয়\/দুরতিক্রম্য ।

৩২৯যা জলে ও স্থলে চরে- উভচর ।

৩৩০-যা বলা হয় নি- অনুক্ত ।

৩৩১-যা কখনো নষ্ট হয় না- অবিনশ্বর ।

৩৩২-যা মর্ম স্পর্শ করে- মর্মস্পর্শী ।

৩৩৩-যা বলার যোগ্য নয়- অকথ্য ।

৩৩৪-যা চিন্তা করা যায় না- অচিন্তনীয়, অচিন্ত্য ।

৩৩৫-যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু- বন্ধুর ।

৩৩৬-যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয়- ব্যয়বহুল ।

৩৩৭-যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয়- নাতিশীতোষ্ণ ।

৩৩৮-যা আঘাত পায় নি- অনাহত ।

৩৩৯-যা উদিত হচ্ছে- উদীয়মান ।

৩৪০-যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে- বর্ধিষ্ণু ।

৩৪১-যা পূর্বে শোনা যায় নি- অশ্রুতপূর্ব ।

৩৪২-যা সহজে ভাঙ্গে- ভঙ্গুর ।

৩৪৩-যা সহজে জীর্ণ হয়- সুপাচ্য ।

৩৪৪-যা খাওয়ার যোগ্য- খাদ্য ।

৩৪৫-যা চিবিয়ে\/চর্বণ করে খেতে হয়- চর্ব্য ।

৩৪৬-যা চুষে খেতে হয়- চোষ্য ।

৩৪৭-যা লেহন করে খেতে হয়\/লেহন করার যোগ্য- লেহ্য ।

৩৪৮-যা পান করতে হয়\/পান করার যোগ্য- পেয় ।

৩৪৯-যা পানের অযোগ্য- অপেয় ।

৩৫০-যা বপন করা হয়েছে- উপ্ত ।

৩৫১-যা বলা হয়েছে- উক্ত ।

৩৫২-যার তল স্পর্শ করা যায় না— অতলস্পর্শী।

৩৫৩-যার বিশেষ খ্যাতি আছে—বিখ্যাত।

৩৫৪-যার নাম কেউ জানে না— অজ্ঞাতনামা।

৩৫৫-যার পত্নী গত হয়েছে—বিপত্মীক।

৩৫৬-যার ভাতের অভাব—হাভাতে।

৩৫৭-যার মমতা নেই—নির্মম।

৩৫৮-যার তুলনা হয় না—অতুলনীয়।

৩৫৯-যার সীমা নেই—অসীম।

৩৬০-যার তুলনা নেই—অতুলনীয়।

৩৬১-যার অন্ত নেই—অন্তহীন।

৩৬২-যার শত্রু জন্মায়নি—অজাতশত্রু।

৩৬৩-যার বিশেষ খ্যাতি আছে- বিখ্যাত ।

৩৬৪-যার কোনো কিছুতে ভয় নেই—অকুতোভয়।

৩৬৫-যার অন্য উপায় নেই—অনন্যোপায়।

৩৬৬-যার কাজ করার শক্তি আছে—সক্ষম।

৩৬৭-যার আকার নেই—নিরাকার।

৩৬৮-যার পীড়া হয়েছে—পীড়িত।

৩৬৯-যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে—প্রত্যুৎপন্নমতি।

৩৭০-যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না- অজ্ঞাতকুলশীল ।

৩৭১-যার অন্য উপায় নেই- অনন্যোপায় ।

৩৭২-যার কোন উপায় নেই- নিরুপায় ।

৩৭৩-যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে- প্রত্যুৎপন্নমতি ।

৩৭৪-যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে- সর্বহারা, হৃতসর্বস্ব ।

৩৭৫-যার কোনো কিছু থেকেই ভয় নেই- অকুতোভয় ।

৩৭৬-যার আকার কুৎসিত- কদাকার ।

৩৭৭-যার কোন শত্রু নেই- অজাতশত্রু ।

৩৭৮-যার দাড়ি\/শ্মশ্রু জন্মে নি- অজাতশ্মশ্রু ।

৩৭৯-যার কিছু নেই- অকিঞ্চন ।

৩৮০-যিনি অধিক ব্যয় করেন না—মিতব্যয়ী।

৩৮১-যিনি শিক্ষা দান করেন—শিক্ষক।

৩৮২-যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন—বিশেষজ্ঞ।

৩৮৩-যিনি বক্তৃতা দানে পটু- বাগ্মী ।

৩৮৪-রোগনাশক গাছগাছড়া — ভেষজ।

৩৮৫-রুপার মতো — রুপালি।

৩৮৬-লাভ করার ইচ্ছা- লিপ্সা ।

৩৮৭-শত্রুকে\/অরিকে দমন করে যে- অরিন্দম ।

৩৮৮-শত্রুকে বধ করে যে- শত্রুঘ্ন ।

৩৮৯-শিক্ষা করছে যে — শিক্ষানবিশ।

৩৯০-শত্রুকে দমন করে যে—অরিন্দম।

৩৯১-শুভ ক্ষণে জন্ম যার- ক্ষণজন্মা ।

৩৯২-শুকনো পাতার শব্দ—মর্মর।

৩৯৩-শৈশবকাল অবধি—আশৈশব।

৩৯৪-সহজে নিবারণ করা যায় না যা- দুর্নিবার ।

৩৯৫-সহজে লাভ করা যায় না যা- দুর্লভ ।

৩৯৬-সকলের জন্য প্রযোজ্য—সর্বজনীন।

৩৯৭-সমুদ্র পর্যন্ত—আসমুদ্র।

৩৯৮-সমস্ত পৃথিবীর লোকের বন্দনাযোগ্য —বিশ্ববন্দিত, বিশ্ববন্দ্য।

৩৯৯-সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা- প্রত্যুদ্গমন ।

৪০০-সকলের জন্য হিতকর- সার্বজনীন ।

৮০১-সারা দুনিয়ায় খ্যাত—জগদ্বিখ্যাত।

৮০২-সাধনা করেন যিনি—সাধক।

৪০৩-সোনার মতো দেখতে—সোনালি।

৪০৪-সেবা করার ইচ্ছা- শুশ্রুষা ।

৪০৫-স্রোত আছে যার — স্রোতস্বতী।

৪০৬-সিংহের ডাক—হুংকার।

৪০৭-স্থির নয় এমন — অস্থির।

৪০৮-হনন\/হত্যা করার ইচ্ছা- জিঘাংসা ।

৪০৯-হরিণের চামড়া- অজিন ।

৪১০-হাতির ডাক- বৃংহতি ।

৪১১-হনন করার ইচ্ছা—জিঘাংসা।

৪১২-হরিণের চামড়া—অজিন।

৪১৩-হঠাৎ রাগ করে যে—রগচটা।

৪১৫-হাতির ডাক—বৃংহিত।

৪১৬-হিত কামনা করে যে—হিতৈষী।

৪১৭-জ্ঞানের সঙ্গে বিদ্যমান — সজ্ঞান।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url