ক্যান্সার কি মরণঘাতী রোগ? ক্যন্সার থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন?
“ক্যান্সার” শব্দটা যতটা ভয়াবহ শোনায়, তার পেছনের গোপন খেলা তার চেয়েও ভয়ংকর।
এটা শুধু একটি রোগ নয়—এটা হলো এক বহুজাতিক চিকিৎসা ও ফার্মাসিউটিক্যাল দানবের আখড়া,
যেখানে মানুষকে রোগী বানিয়ে আজীবন শোষণ করা হয়।
ক্যান্সারের প্রকৃত কারণ গোপন করা হয়—কেন জানেন?
কারণ ক্যান্সার আসলে দেহের প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া।
অনেক সময় ক্যান্সার কোষ শরীরের ডিটক্স বা টক্সিন বের করে দেওয়ার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেও তৈরি হয়।
টক্সিন, রেডিয়েশন, হরমোনাল ইমব্যালেন্স এবং বিষাক্ত খাদ্য শরীরের কোষগুলোকে মিউটেট করে তোলে।
কিন্তু তারা এই মূল কারণগুলো (root cause) দূর না করে শুধু লক্ষণ (symptoms) নিয়ন্ত্রণ করে।
ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো এই ক্যান্সার দিয়ে ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে।
একবার ক্যান্সার ধরা পড়লে রোগী অন্তত ১০–৫০ লাখ টাকা খরচ করে ফেলে—
কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি, ওষুধ, হাসপাতাল বিল—সবই লাভের খনি।
তাদের লক্ষ্য ক্যান্সার সারানো নয়; বরং রোগীকে বাঁচিয়ে রেখে ধীরে ধীরে শেষ করা।
বড় তারকা, বিলিওনিয়ার, রাজনীতিকেরা কেন বেঁচে যায়?
অধিকাংশ সময় তারা বেঁচে যায়, কিন্তু সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ক্যান্সার মানেই প্রায় মৃত্যু।
কারণ এর পেছনে ৩টি গোপন সত্য আছে—
-
গোপন Alternative চিকিৎসা
-
Gerson Therapy → শরীর ডিটক্স, লিভার পুনরুদ্ধার, ক্ষারীয় খাবারে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস।
-
Ozone Therapy → অতিরিক্ত অক্সিজেন দিয়ে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস।
-
High-dose Vitamin C IV therapy → বিশাল মাত্রায় ভিটামিন C দিয়ে কোষ শক্তিশালী করা।
-
Hyperbaric Oxygen Chamber → বায়ুচাপ ও অক্সিজেন দিয়ে ক্যান্সার কোষের পরিবেশ নষ্ট।
-
Alkaline therapy + raw food → শরীরের pH এমন জায়গায় নেওয়া যেখানে ক্যান্সার টিকতে পারে না।
এই থেরাপিগুলোকে FDA/WHO অনুমোদন দেয় না, কারণ এতে ফার্মা কোম্পানিগুলোর লাভ নেই।
-
-
কাস্টমাইজড কেমোথেরাপি
-
সাধারণ মানুষ পায় → টক্সিক কেমো যা ভালো কোষও ধ্বংস করে, চুল পড়ে, ইমিউন সিস্টেম ভেঙে পড়ে।
-
তারা পায় → Ultra-high tech personalized chemo + targeted therapy + stem cell support, সাথে ইমিউন বুস্টার ও সাপ্লিমেন্ট যা সাইড এফেক্ট কমিয়ে দেয়।
-
-
তারা জানে ক্যান্সার = Metabolic Disease
-
“ক্যান্সার কোষ = অস্বাভাবিকভাবে গ্লুকোজ খাওয়া কোষ”।
-
তাই তারা চিনি বন্ধ করে, ক্ষারীয় খাবার ও ডিটক্সের মাধ্যমে ক্যান্সার কোষকে না খাইয়ে মেরে ফেলে।
-
আসলেই কি ক্যান্সার মৃত্যুদণ্ড?
না। প্রচলিত মেডিকেল সিস্টেম যে চিত্র তুলে ধরে তা অনেকাংশে মিথ্যা।
প্রকৃত সমাধান হলো—
-
Alkaline Diet → pH ব্যালেন্স করে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে থামায়।
-
Dr. Sebi-এর পদ্ধতি → শুধুমাত্র alkaline food দিয়ে হাজারো ক্যান্সার রোগীকে সুস্থ করেছিলেন।
(২০১৬ সালের মে মাসে তাকে “ভুয়া চিকিৎসক” আখ্যা দিয়ে গ্রেফতার করে হত্যা করা হয়।) -
Vitamin B17 (Laetrile) → প্রাকৃতিক ক্যান্সার নাশক উপাদান, যা কিছু ফলের বীজে পাওয়া যায়
(যেমন আপেল, খেজুর, তেঁতুল, আঙ্গুর, বিশেষ করে আবেগ বিচি)।
এটি শুধু ক্যান্সার কোষের মধ্যেই সায়ানাইড ছাড়ে, ফলে সুস্থ কোষ অক্ষত থাকে।
১৯৭০-এর দশকে ড. আর্নেস্ট ক্রেবস বলেন:
“B17 হলো প্রকৃত ক্যান্সার প্রতিরোধক; ক্যান্সার আসলে B17 ঘাটতির রোগ।”
কিন্তু FDA এটি নিষিদ্ধ করে দেয়—কারণ ক্যান্সার একটি ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা, এবং তারা রোগীকে স্থায়ী গ্রাহকে পরিণত করতে চায়।