Exam Strategy | উৎকন্ঠায় আক্রান্ত ছাত্রছাত্রীদের করণীয়
পরীক্ষার আগে পরীক্ষার্থীকে বেশি সময় পড়ার চেষ্টা নিয়ন্ত্রন করতে হবে। বিশ্রাম নিতে হবে, খেতে হবে প্রচুর পানি, পড়তে হবে স্বাভাবিক নিয়মে। বাবা মাকে বলতে হবে "পরীক্ষা দাও, চেষ্টা কর, রেজাল্ট যা হবে তাই মেনে নেব আমরা"। উদ্বেগ শাসন করার ট্রেনিং নিতে হবে পরীক্ষার্থীকে। রিলাক্স হওয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার আগে থেকে নিচের মনো সমস্যা মোকাবেলা করার প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। পড়াশোনার মতো মানসিক প্রস্তুতিও গুরুত্বপূর্ণ।
আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষার হলে ঢুকতে হবে। "আমি পারবো" "আমার দ্বারা হবে" "যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব" এমন পজিটিভ চিন্তা করতে হবে। প্রশ্ন পাওয়ার আগে বুকের ধরফর বেড়ে যেতে পারে। বেশি নার্ভাস হলে দরফর বেড়ে যাবে দ্বিগুণ হারে। উৎকণ্ঠা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওই মুহূর্তে। কিন্তু কিভাবে?
পরামর্শঃ বড় করে শ্বাস নিতে হবে নাক দিয়ে। বুক ফুলিয়ে শ্বাস ধরে রাখতে হবে তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ড। তারপর ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস ছাড়তে হবে মুখ দিয়ে। এভাবে চর্চা করতে হবে দু-তিনবারয। এরপর চোখ বন্ধ করে কল্পনার চোখে ভাসিয়ে তুলতে হবে একটি দেয়াল ঘড়ির চিত্র। মনে মনে গুনে আসতে হবে ১২,১১,১০,৯.......১ পর্যন্ত। এ সময় স্বাভাবিক শ্বাসক্রিয়া চালাতে মনসংযোগ থাকবে ঘড়ির সংখ্যামানের উপর।
এই কৌশলটি সঠিকভাবে চর্চা করতে পারলে নার্ভাসনেস স্বাভাবিক হয়ে যাবে ওই মুহূর্তে। মনোযোগ বাড়বে। স্মৃতিশক্তি ভালোভাবে কাজ করবে। সমস্যা সমাধানের মাত্রা বেড়ে যাবে কয়েকগুন। অনেকেই অহেতুক পরীক্ষাভীতিতে ভোগে। এটিকে বলে exam phobia যা পরীক্ষার আগের সমাধানের সম্ভাব্য উপায় বের করতে হবে।
আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষার হলে ঢুকতে হবে। "আমি পারবো" "আমার দ্বারা হবে" "যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব" এমন পজিটিভ চিন্তা করতে হবে। প্রশ্ন পাওয়ার আগে বুকের ধরফর বেড়ে যেতে পারে। বেশি নার্ভাস হলে দরফর বেড়ে যাবে দ্বিগুণ হারে। উৎকণ্ঠা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওই মুহূর্তে। কিন্তু কিভাবে?
পরামর্শঃ বড় করে শ্বাস নিতে হবে নাক দিয়ে। বুক ফুলিয়ে শ্বাস ধরে রাখতে হবে তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ড। তারপর ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস ছাড়তে হবে মুখ দিয়ে। এভাবে চর্চা করতে হবে দু-তিনবারয। এরপর চোখ বন্ধ করে কল্পনার চোখে ভাসিয়ে তুলতে হবে একটি দেয়াল ঘড়ির চিত্র। মনে মনে গুনে আসতে হবে ১২,১১,১০,৯.......১ পর্যন্ত। এ সময় স্বাভাবিক শ্বাসক্রিয়া চালাতে মনসংযোগ থাকবে ঘড়ির সংখ্যামানের উপর।
এই কৌশলটি সঠিকভাবে চর্চা করতে পারলে নার্ভাসনেস স্বাভাবিক হয়ে যাবে ওই মুহূর্তে। মনোযোগ বাড়বে। স্মৃতিশক্তি ভালোভাবে কাজ করবে। সমস্যা সমাধানের মাত্রা বেড়ে যাবে কয়েকগুন। অনেকেই অহেতুক পরীক্ষাভীতিতে ভোগে। এটিকে বলে exam phobia যা পরীক্ষার আগের সমাধানের সম্ভাব্য উপায় বের করতে হবে।