Exam Strategy | কিছু সাধারণ পরামর্শ
# প্রবাদ আছে "আগে দর্শনধারী তারপর গুণবিচারী" অর্থাৎ হাতের লেখা সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে হবে। সুন্দর হাতের লেখা অধিক নম্বর পেতে সাহায্য করে। এজন্য পড়ার পাশাপাশি প্রতিদিন লেখার প্রতি সমান গুরুত্ব দিতে হবে।
# বানান ভুলের প্রতি কড়া নজর রাখতে হবে। ভুল বানান মানেই পরীক্ষকের বিরাগভাজন হওয়া।
# প্রবাদ আছে "সবাই একই কাজ করে তবে বিজয়ীরা সেই কাজটাই একটু অন্যভাবে করে" তাই সকল উত্তরে মৌলিকতা থাকতে হবে।
# পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য মানসিক শক্তির পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে হবে। এইজন্য পড়ালেখার পাশাপাশি ব্যায়াম, খেলাধুলা, বিনোদন, পরিমিত, খাবার ও পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।
# ভালো ফলাফলের জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তি এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষা প্রয়োজন।
# একটি আদর্শ উত্তরপত্রে প্রতি পৃষ্ঠায় 12 থেকে 14 লাইন লেখা উচিত।
# কাঙ্খিত নম্বর পাওয়ার জন্য নিজের প্রতি আস্থা রেখে ভালো উপস্থাপনা অতি জরুরী। ভালো উপস্থাপনা বলতে পরীক্ষার খাতার সঠিক পরিছন্নতা নির্ভুল ও মানসম্মত এবং প্রাসঙ্গিক উত্তরকেই বোঝায়।
# পরীক্ষার্থীকে প্রত্যেক বিষয়ে সাক্ষ্য লিপিতে অবশ্যই স্বাক্ষর করতে হবে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের এটি একটি নির্ভরযোগ্য দলিল।
# মনীষীদের উক্তি ব্যাবহারে অধিক নম্বর পাওয়া যায় তবে তাতে যেন নাম, সংখ্যা এবং সাল সঠিক হয়। শংকার কারণে উত্তর ভুল হয়ে যেতে পারে।
# উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার Litho Coded প্রচ্ছদের নির্দিষ্ট স্থানে নিজ বোর্ডের নাম পরীক্ষার নাম, roll number, registration number ও বিষয় কোড সহ যেসব ঘর ভরাট করতে বলা হয়েছে তা বল পয়েন্টের কালো কলমের কালি দ্বারা ভরাট করে উত্তরপত্রের নির্ধারিত স্থান হতে লেখা শুরু করতে হবে। বৃত্ত ভুল হলে পাশাপাশি সঠিক বৃত্ত ভরাট করতে হবে।
# কোন অবস্থাতেই যেন perforation লাইনের ডান পাশে ভাজ না পরে। ভাঁজ করা খাতা কম্পিউটারে মূল্যায়ন না হতে পারে।
# পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র হস্তান্তর সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বাতাসে উড়ে বা অন্য কোন ভাবে অন্যের নিকট না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
# পরীক্ষার হলে কাউকে দেখে লেখা বা কাউকে দেখতে দেওয়া সমান অপরাধ।
# শুদ্ধ বানান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন খাতা সকল শিক্ষকের পছন্দ। জটিল দুর্বোধ্য ও অপাঠ্য লেখা পরীক্ষক পড়তে চান না।
# সম্পূর্ণ প্রশ্নপত্রটি ভালো করে পড়ে সবচেয়ে ভালো জানা প্রশ্নটির উত্তর যদি প্রথমেই দাও তবে মূল্যায়নকারী শিক্ষক মূল্যায়নের সময় তোমার সম্পর্কে একটা খুব ভালো ধারণা পাবে। পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর কিছুটা খারাপ হলেও শিক্ষকের মনে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হবেনা প্রথম সৃষ্টি হওয়া ধারণাটিই বজায় রাখবে।
# একদিন এই পরীক্ষা শেষ মানেই সে বিষয়টি থেকে আপাতত তোমার ছুটি। বাড়িতে ফিরে স্রেফ অন্য দিনের পরীক্ষা নিয়ে ভাববে। পরীক্ষা শেষে বাসায় গিয়ে কখনোই প্রশ্নোত্তর মেলানোর দরকার নেই।
# বাড়তি নম্বর পাওয়ার জন্য অপ্রাসঙ্গিকভাবে উত্তর বড় করা উচিত না।
# উত্তরপত্রে প্রশ্নের ধারাবাহিকতা না থাকলে ঐ পরীক্ষার্থীর জন্য মোট নম্বরের গ্রেড পয়েন্টে কোন নম্বর বিবেচনার প্রয়োজন হলে পরীক্ষক সেই সুযোগ থেকে তাকে বঞ্চিত করতে পারেন। পরীক্ষার আগের রাতে নতুন কিছু পড়তে যাওয়া মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারার মত ব্যাপার।
# বানান ভুলের প্রতি কড়া নজর রাখতে হবে। ভুল বানান মানেই পরীক্ষকের বিরাগভাজন হওয়া।
# প্রবাদ আছে "সবাই একই কাজ করে তবে বিজয়ীরা সেই কাজটাই একটু অন্যভাবে করে" তাই সকল উত্তরে মৌলিকতা থাকতে হবে।
# পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য মানসিক শক্তির পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে হবে। এইজন্য পড়ালেখার পাশাপাশি ব্যায়াম, খেলাধুলা, বিনোদন, পরিমিত, খাবার ও পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।
# ভালো ফলাফলের জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তি এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষা প্রয়োজন।
# একটি আদর্শ উত্তরপত্রে প্রতি পৃষ্ঠায় 12 থেকে 14 লাইন লেখা উচিত।
# কাঙ্খিত নম্বর পাওয়ার জন্য নিজের প্রতি আস্থা রেখে ভালো উপস্থাপনা অতি জরুরী। ভালো উপস্থাপনা বলতে পরীক্ষার খাতার সঠিক পরিছন্নতা নির্ভুল ও মানসম্মত এবং প্রাসঙ্গিক উত্তরকেই বোঝায়।
# পরীক্ষার্থীকে প্রত্যেক বিষয়ে সাক্ষ্য লিপিতে অবশ্যই স্বাক্ষর করতে হবে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের এটি একটি নির্ভরযোগ্য দলিল।
# মনীষীদের উক্তি ব্যাবহারে অধিক নম্বর পাওয়া যায় তবে তাতে যেন নাম, সংখ্যা এবং সাল সঠিক হয়। শংকার কারণে উত্তর ভুল হয়ে যেতে পারে।
# উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার Litho Coded প্রচ্ছদের নির্দিষ্ট স্থানে নিজ বোর্ডের নাম পরীক্ষার নাম, roll number, registration number ও বিষয় কোড সহ যেসব ঘর ভরাট করতে বলা হয়েছে তা বল পয়েন্টের কালো কলমের কালি দ্বারা ভরাট করে উত্তরপত্রের নির্ধারিত স্থান হতে লেখা শুরু করতে হবে। বৃত্ত ভুল হলে পাশাপাশি সঠিক বৃত্ত ভরাট করতে হবে।
# কোন অবস্থাতেই যেন perforation লাইনের ডান পাশে ভাজ না পরে। ভাঁজ করা খাতা কম্পিউটারে মূল্যায়ন না হতে পারে।
# পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র হস্তান্তর সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বাতাসে উড়ে বা অন্য কোন ভাবে অন্যের নিকট না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
# পরীক্ষার হলে কাউকে দেখে লেখা বা কাউকে দেখতে দেওয়া সমান অপরাধ।
# শুদ্ধ বানান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন খাতা সকল শিক্ষকের পছন্দ। জটিল দুর্বোধ্য ও অপাঠ্য লেখা পরীক্ষক পড়তে চান না।
# সম্পূর্ণ প্রশ্নপত্রটি ভালো করে পড়ে সবচেয়ে ভালো জানা প্রশ্নটির উত্তর যদি প্রথমেই দাও তবে মূল্যায়নকারী শিক্ষক মূল্যায়নের সময় তোমার সম্পর্কে একটা খুব ভালো ধারণা পাবে। পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর কিছুটা খারাপ হলেও শিক্ষকের মনে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হবেনা প্রথম সৃষ্টি হওয়া ধারণাটিই বজায় রাখবে।
# একদিন এই পরীক্ষা শেষ মানেই সে বিষয়টি থেকে আপাতত তোমার ছুটি। বাড়িতে ফিরে স্রেফ অন্য দিনের পরীক্ষা নিয়ে ভাববে। পরীক্ষা শেষে বাসায় গিয়ে কখনোই প্রশ্নোত্তর মেলানোর দরকার নেই।
# বাড়তি নম্বর পাওয়ার জন্য অপ্রাসঙ্গিকভাবে উত্তর বড় করা উচিত না।
# উত্তরপত্রে প্রশ্নের ধারাবাহিকতা না থাকলে ঐ পরীক্ষার্থীর জন্য মোট নম্বরের গ্রেড পয়েন্টে কোন নম্বর বিবেচনার প্রয়োজন হলে পরীক্ষক সেই সুযোগ থেকে তাকে বঞ্চিত করতে পারেন। পরীক্ষার আগের রাতে নতুন কিছু পড়তে যাওয়া মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারার মত ব্যাপার।