Exam Strategy | উত্তরপত্রের সাজসজ্জা
#উত্তরপত্র এর সৌন্দর্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে margin একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই অতিরিক্ত উত্তরপত্রসহ সকল পৃষ্ঠায় (কভার পৃষ্ঠা ব্যতীত) margin দেওয়া বাঞ্ছনীয়। margin অবশ্যই pencil (4b/6b) দ্বারা করবে।
# প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর দেয়া শেষে সমাপ্তিসূচক চিহ্ন(--০--) দিতে হবে।
# কোন প্রশ্নের উত্তর পাতার দুই-তৃতীয়াংশ লেখা হলে নতুন উত্তরের ক্ষেত্রে নতুন পৃষ্ঠায় লিখতে হবে।
# প্রশ্নের নম্বর, পয়েন্ট, উদ্ধৃতির নিচে ভিন্ন কালের (নীল) কলম দ্বারা দাগ টেনে হাইলাইট করলে ভাল হয় অথবা এসব ভিন্ন কালিতে লিখলে সুন্দর হয়।
# পরীক্ষায় কোথাও শিক্ষককে আদেশ-উপদেশ, নিষেধ, অনুরোধ করা উচিত নয় এমনকি এক পৃষ্ঠা শেষে লেখা যেতে পারে "চলমান পৃষ্ঠা"।
# খাতার কোথাও লাল কিংবা সবুজ কালি ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এই দুই কালির কলম দ্বারা শুধুমাত্র শিক্ষকরাই খাতা মূল্যায়নে ব্যবহার করে।
# পাতার একটি নির্দিষ্ট স্থানে পৃষ্ঠা নম্বর লিখতে হবে।
# খসড়া কাজে জন্য বাহির থেকে কোন আলাদা কাগজ নেওয়া যাবে না। খসড়ার কাজ উত্তরপত্রে কোন নির্দিষ্ট পাতায় করতে হবে। খসড়া কাজের জন্য ব্যবহৃত পৃষ্ঠায় লম্বভাবে দাগ কেটে দিতে হবে। পৃষ্ঠার উপরে "খসড়া" কথাটি লিখতে হবে।
# লাইন থেকে প্যারার ফাক দ্বিগুণ রাখতে হবে। একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা হলে সমাপ্তিসূচক দাগ টেনে আনুমানিক তিন লাইন পর থেকে অপর প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরু করতে হয়।
# একটি প্রশ্নের সমগ্র উত্তর ধারাবাহিকভাবে লিখতে হবে। পৃথক পৃথক জায়গায় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা যাবে না। অতিরিক্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর লেখা যাবে না। বেশি হলে তা কেটে দিতে হবে
উত্তরের ক্ষেত্রে প্রশ্নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা বাঞ্ছনীয়। উত্তর লেখার সময় ভুল করে কোন পৃষ্ঠা ফাঁকা রাখলে তা লম্বাভাবে কলম দ্বারা কেটে দিতে হবে।
# পরীক্ষা শেষে রিভিশন দেওয়ার কথা মাথায় রাখলেও বিভিন্ন কারণে অনেক সময় তা আর দেওয়া হয়ে ওঠে না তাই যেকোনো প্রশ্নের উত্তর লেখার অর্ধেক হলে রিভিশন দেওয়া উচিত যাতে বড় ধরনের কোনো ভুল না হয়।
# প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর দেয়া শেষে সমাপ্তিসূচক চিহ্ন(--০--) দিতে হবে।
# কোন প্রশ্নের উত্তর পাতার দুই-তৃতীয়াংশ লেখা হলে নতুন উত্তরের ক্ষেত্রে নতুন পৃষ্ঠায় লিখতে হবে।
# প্রশ্নের নম্বর, পয়েন্ট, উদ্ধৃতির নিচে ভিন্ন কালের (নীল) কলম দ্বারা দাগ টেনে হাইলাইট করলে ভাল হয় অথবা এসব ভিন্ন কালিতে লিখলে সুন্দর হয়।
# পরীক্ষায় কোথাও শিক্ষককে আদেশ-উপদেশ, নিষেধ, অনুরোধ করা উচিত নয় এমনকি এক পৃষ্ঠা শেষে লেখা যেতে পারে "চলমান পৃষ্ঠা"।
# খাতার কোথাও লাল কিংবা সবুজ কালি ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এই দুই কালির কলম দ্বারা শুধুমাত্র শিক্ষকরাই খাতা মূল্যায়নে ব্যবহার করে।
# পাতার একটি নির্দিষ্ট স্থানে পৃষ্ঠা নম্বর লিখতে হবে।
# খসড়া কাজে জন্য বাহির থেকে কোন আলাদা কাগজ নেওয়া যাবে না। খসড়ার কাজ উত্তরপত্রে কোন নির্দিষ্ট পাতায় করতে হবে। খসড়া কাজের জন্য ব্যবহৃত পৃষ্ঠায় লম্বভাবে দাগ কেটে দিতে হবে। পৃষ্ঠার উপরে "খসড়া" কথাটি লিখতে হবে।
# লাইন থেকে প্যারার ফাক দ্বিগুণ রাখতে হবে। একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা হলে সমাপ্তিসূচক দাগ টেনে আনুমানিক তিন লাইন পর থেকে অপর প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরু করতে হয়।
# একটি প্রশ্নের সমগ্র উত্তর ধারাবাহিকভাবে লিখতে হবে। পৃথক পৃথক জায়গায় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা যাবে না। অতিরিক্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর লেখা যাবে না। বেশি হলে তা কেটে দিতে হবে
উত্তরের ক্ষেত্রে প্রশ্নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা বাঞ্ছনীয়। উত্তর লেখার সময় ভুল করে কোন পৃষ্ঠা ফাঁকা রাখলে তা লম্বাভাবে কলম দ্বারা কেটে দিতে হবে।
# পরীক্ষা শেষে রিভিশন দেওয়ার কথা মাথায় রাখলেও বিভিন্ন কারণে অনেক সময় তা আর দেওয়া হয়ে ওঠে না তাই যেকোনো প্রশ্নের উত্তর লেখার অর্ধেক হলে রিভিশন দেওয়া উচিত যাতে বড় ধরনের কোনো ভুল না হয়।